Monday, June 30, 2014

ঘুরে আসুন বরিশাল

দক্ষিণবঙ্গের অন্যতম বৃহত্তম একটি জেলা বরিশাল। এটি বাংলাদেশের একটি বিভাগীয় জেলা। নদ-নদী ও সমুদ্র বেষ্টিত জেলা বরিশাল। কীর্তনখোলা নদীর তীরে অবস্থিত এই শহরের পুরাতন নাম চন্দ্রদ্বীপ। দেশের খাদ্যশষ্য উৎপাদনের একটি মূল উৎস এই বৃহত্তর বরিশাল। একে বাংলার ‘ভেনিস’ বলা হয়। বরিশাল দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি নদীবন্দর।
অবস্থান
বরিশাল জেলার উত্তরে চাঁদপুর, মাদারীপুর ও শরীয়তপুর জেলা;  দক্ষিণে ঝালকাঠি,  বরগুনা ও পটুয়াখালী জেলা;  পূর্বে লক্ষীপুর,  ভোলা জেলা ও  মেঘনা নদী এবং পশ্চিমে পিরোজপুর, ঝালকাঠি ও  গোপালগঞ্জ জেলা অবস্থিত।
যাতায়াত পদ্ধতি
এই জেলায় যাতায়াতের জন্য নৌ-পথই সবচেয়ে সহজ যোগাযোগ মাধ্যম। এছাড়া সড়ক পথেও এই জেলায় যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে।
সড়কপথে ভ্রমণ
ঢাকা থেকে বরিশালের উদ্দেশ্যে যেসব গাড়ি ছেড়ে যায় সেগুলো হল এসি চেয়ার কোচ, হিনো চেয়ার কোচ ও নরমাল চেয়ার কোচ। এসি চেয়ার কোস ও হিনো চেয়ার কোচগুলো গুলো ফেরী পারাপার এবং নরমাল চেয়ার কোস গুলো লঞ্চ পারাপার। এছাড়া লোকাল পথেও বরিশাল যাওয়া যায়।
ঢাকা গাবতলী বাস টার্মিনাল থেকে বরিশালের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাওয়া গাড়িগুলো হল:
এসি চেয়ার কোচ (ফেরী পারাপার)
গাড়ির নাম
ভাড়া
সুরভী পরিবহন
৬০০/-
সৌদিয়া পরিবহন
৬০০/-
নন এসি চেয়ার কোচ (ফেরী পারাপার)
গাড়ির নাম
ভাড়া
সাকুরা পরিবহন
৪০০/-
সোনারতরী পরিবহন
৪০০/-
ঈগল পরিবহন
৪০০/-
হানিফ
৪০০/-
নরামল চেয়ার কোচ (লঞ্চ পারাপার)
গাড়ির নাম
ভাড়া
সূর্যমূখী পরিবহন
২৫০/-
সাউদিয়া পরিবহন
২৫০/-
সূবর্ণ পরিবহন
২৫০/-
শাপলা পরিবহন
২৫০/-
রেখা পরিবহন
২৫০-
ঢাকা সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে বরিশালের উদ্দেশ্যে যেসব ছেড়ে যাওয়া গাড়িগুলো হল
হিনো চেয়ার কোচ (লঞ্চপারাপার)
গাড়ির নাম
ভাড়া
সাকুরা পরিবহন
৪০০/-
নরামল চেয়ার কোচ (লঞ্চপারাপার)
গাড়ির নাম
ভাড়া
মেঘনা
২৫০/-
সুগন্ধা
২৫০/-
ফাড়ি পথে গুলিস্তান থেকে বরিশাল যাওয়ার বিবরণ
কাটা লাইনে গুলিস্তান যেতে চাইলে গুলিস্তান থেকে যেসব গাড়ীগুলো ছেড়ে যায় সেগুলো শুধু মাওয়াঘাট পর্যন্ত যায়। তারপর যাত্রীগণকে গাড়ী থেকে নেমে লঞ্চে অথবা স্প্রীড বোর্ডে কাওরাকান্দি যেতে হয়। লঞ্চে পদ্মা নদী পার হতে হলে ১.৩০ মিনিট থেকে ২.০০ ঘন্টা সময় লাগে। লঞ্চ ভাড়া ৩০ টাকা। স্প্রীড বোর্ডে নদী পার হলে আনুমানিক ২০মিনিট সময় লাগে। স্প্রীড বোর্ডে ভাড়া ১৫০ থেকে ২০০ টাকা। কাওরাকান্দি থেকে বাস অথবা মাইক্রোবাসে বরিশাল যাওয়া যায়। বাসে ডাইরেক্ট বরিশাল ভাড়া ১৫০ থেকে ১৮০ টাকা। মাইক্রোবাসে ডাইরেক্ট বরিশাল ভাড়া ১৮০-২০০ টাকা। এছাড়া কাওরাকান্দি থেকে ভাংগা পর্যন্তও বাসে যাওয়া যায়। কাওড়াকান্দি থেকে ভাংগা পর্যন্ত বাস ভাড়া-৪০, ভাংগা থেকে বরিশাল পর্যন্ত বাস ভাড়া- ৮০ থেকে ১০০ টাকা।
গুলিস্তান সুন্দরবন স্কোয়ার সুপার মার্কেট (কাপ্তান বাজার মোড়) থেকে মাওয়ার উদ্দেশ্যে যেসব গাড়ি ছেড়ে যায় তার বিবরণ নিম্নে দেওয়া হল:
গাড়ির নাম
ভাড়া
গ্রেট বিক্রমপুর প্রাঃ লিঃ
৬০/-
আনন্দ পরিবহন প্রাঃ লিঃ
৬০/-
ইলিশ পরিবহন প্রাঃ লিঃ
৬০/-
আপন পরিবহন প্রাঃ লিঃ
৬০/-
গাংচিল পরিবহন প্রাঃ লিঃ
৬০/-
ডি এম পরিবহন প্রাঃ লিঃ
৬০/-
ঢাকা থেকে বরিশাল পৌছানোর ব্যপ্তিকাল
ফেরীপারাপার গাড়ীতে ভ্রমন করলে ঢাকা থেকে বরিশাল যাওয়ার পথে পাটুরিয়া ফেরীঘাটে যাওয়ার সাথে সাথে ফেরী পেয়ে গেলে ওপার যেতে আনুমানিক ৩০ মিনিট সময় লাগে। এক্ষেত্রে বরিশাল পৌছাতে সর্বমোট ৫ ঘন্টা থেকে ৫.৩০ মিনিট সময় লাগে। কিন্তু লঞ্চ পারাপার গাড়ীতে গেলে গাড়ীগুলো ফেরীপারাপার গাড়ীর চেয়ে ধীর গতিতে চলে আবার পাটুরিয়ার এপার পর্যন্ত যায়। তাই যাত্রীকে গাড়ী থেকে নেমে লঞ্চে উঠে ওপার গিয়ে একই পরিবহনের গাড়িতে উঠতে হয়। তাই বরিশাল পৌছাতে ৭ থেকে ৮ ঘন্টা সময় লেগে যেতে পারে।
ফেরীপারাপার গাড়ীতে ভ্রমন
ফেরীপারাপার গাড়ীগুলোতে ভাড়া একটু বেশী হলেও লঞ্চ পারাপার গাড়ির চেয়ে আরামে যাওয়া যায়। ফেরীপারাপার গাড়ি থেকে নামতে হয় না। একই গাড়িতে করে ডাইরেক্ট গাবতলী থেকে বরিশাল পৌছা যায়।
লঞ্চপারাপার গাড়ীতে ভ্রমন
লঞ্চ পারাপার গাড়ীতে ভ্রমন করলে ভাড়া কম লাগে। কিন্তু যাত্রীকে অনেক অসুবিধার সম্মূখীন হতে হয়। যেমন:- পাটুরিয়া লঞ্চঘাট গাড়ী পৌছালে গাড়ী থেকে যাত্রীকে নেমে লঞ্চে উঠে ওপার যেতে হয়। লঞ্চ থেকে নেমে আবার একই কোম্পানীর গাড়ীতে উঠতে হয়। যাদের সাথে ব্যাগ, লাগেজ ও অন্যান্য মালামাল থাকে তাদের একটু বেশী অসুবিধা হয়।
খাওয়া দাওয়ার জন্য যাত্রা বিরতী
ঢাকা থেকে যাওয়ার পথে পাটুরিয়া ফেরী ঘাটে খাওয়া দাওয়া সেরে নিতে হয়। এছাড়া অন্য কোথাও কোন যাত্রা বিরতী নেই।
খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা
গাড়ী ফেরীতে উঠলে ফেরীর ২য় তলায় খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা আছে। বাহিরের খাবারের তুলনায় ফেরীতে খাবারের দাম তুলনামূলক ২/৪ টাকা বেশী নেয়। ভাত মাছ-৮০/-, ভাত মাংস-৮০/-। অন্যান্য কোল্ড ড্রিংকস ও মিনারেল ওয়াটার ও ফাস্টফুড আইটেমের কিছু কিছু খাবারও ফেরীতে পাওয়া যায়। এছাড়া নিচ তলায় বিভিন্ন প্রকার ফল ও ডিম সিদ্ধ, চানাচুর, মুড়ি ও অন্যান্য হালকা খাবার পাওয়া যায়।
টয়লেট ব্যবস্থা
ফেরীতে নীচ তলায় টয়লেটের ব্যবস্থা রয়েছে। ফেরীর টয়লেটে যেতে আলাদা কোন চার্জ দিতে হয় না। দ্বিতীয় তলায় ভিআইপিদের জন্য টয়লেটের ব্যবস্থা রয়েছে।
নৌ-পথে ভ্রমণ
ঢাকা সদরঘাট নদী বন্দর লঞ্চ টার্মিনাল থেকে বরিশালের উদ্দেশ্যে যেসব লঞ্চ ছেড়ে যায় সেগুলো হল এম.ভি সুন্দরবন-৭, এম.ভি সুন্দরবন-৮, সুরভী-৭, সুরভী-৮, পারাবত-২, পারাবত-৯, পারাবত-১১, কীর্তনখোলা-১ ও দ্বীপরাজ।
ঢাকা সদরঘাট থেকে লঞ্চ ছাড়ার সময়
ঢাকা সদরঘাট থেকে রাত ৮.১৫ মিনিট হইতে রাত ৮.৩০ মিনিটের মধ্যে লঞ্চগুলো বরিশালের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়।
বরিশাল পৌছানোর সময়
সকাল ৬টা থেকে সকাল ৭টার মধ্যে লঞ্চগুলো বরিশাল লঞ্চ টার্মিনালে পৌছে থাকে।
যাত্রীধারন ক্ষমতা
লঞ্চগুলোতে যাত্রীধারণ ক্ষমতা ১০০০ জন থেকে ১২০০ জন পর্যন্ত।
নামাজের স্থান
লঞ্চগুলোর ৩য় তলায় নামাজের স্থান রয়েছে। এখানে একসাথে ২৫ জন নামাজ পড়তে পারে।
টয়লেট
নীচ তলায় ডেকের যাত্রীদের জন্য, ভিআইপি/কেবিনের যাত্রীদের জন্য ২য় ও ৩য় তলায় কেবিনের পাশেই টয়লেটের ব্যবস্থা রয়েছে।
শ্রেণী/আসনভাড়া  সুবিধাসমূহ
এম.ভি সুন্দরবন-
শ্রেণী/আসন
ভাড়া
সুবিধা/বৈশিষ্ট্য
ভিআইপি কেবিন
৪,০০০/-
বক্সখাট, টেলিভিশন LCD, বাথরুম, সোফা, ওয়াড্রপ, এসি
সেমি ভিআইপি/সৌখিন
২২০০/-
খাট দুইটি, একটি ডাবল ও একটি সিঙ্গেল, টেলিভিশন ওয়াড্রপ, ফ্যান+এসি
ডাবল কেবিন
১৬০০/-
টেলিভিশন, সোফা, এসি
ডাবল কেবিন
১২০০/-
টেলিভিশন, সোফা, ফ্যান
সিঙ্গেল কেবিন
৮৫০/-
এসি, টেলিভিশন, ওয়াড্রপ
সিঙ্গেল কেবিন
৬৫০/-
ফ্যান, টেলিভিশন, ওয়াড্রপ
সোফা
৪০০/-
টেলিভিশন, ফ্যান, বাথরুম ৩টি, মালামাল রাখার লকার
ডেক/৩য় শ্রেণী
২০০/-
টেলিভিশন, সিলিং ফ্যান, বাথরুম ৬টি
এম.ভি সুন্দরবন-
শ্রেণী/আসন
ভাড়া
সুবিধা/বৈশিষ্ট্য
ভিআইপি কেবিন
৪,০০০/-
বক্সখাট, টেলিভিশন LCD, বাথরুম, সোফা, ওয়াড্রপ, এসি
সেমি ভিআইপি/সৌখিন
২২০০/-
খাট দুইটি, একটি ডাবল ও একটি সিঙ্গেল, টেলিভিশন ওয়াড্রপ, ফ্যান+এসি
ডাবল কেবিন
১৬০০/-
টেলিভিশন, সোফা, এসি
ডাবল কেবিন
১২০০/-
টেলিভিশন, সোফা, ফ্যান
সিঙ্গেল কেবিন
৮৫০/-
এসি, টেলিভিশন, ওয়াড্রপ
সিঙ্গেল কেবিন
৬৫০/-
ফ্যান, টেলিভিশন, ওয়াড্রপ
সোফা
৪০০/-
টেলিভিশন, ফ্যান, বাথরুম ৩টি, মালামাল রাখার লকার
ডেক/৩য় শ্রেণী
২০০/-
টেলিভিশন, সিলিং ফ্যান, বাথরুম ৬টি
সুরভী-
শ্রেণী/আসন
ভাড়া
সুবিধা/বৈশিষ্ট্য
ভিআইপি কেবিন
৪,০০০/-
বক্সখাট, টেলিভিশন LCD, বাথরুম, সোফা, ওয়াড্রপ, এসি
সেমি ভিআইপি/সৌখিন
২২০০/-
খাট দুইটি, একটি ডাবল ও একটি সিঙ্গেল, টেলিভিশন ওয়াড্রপ, ফ্যান+এসি
ডাবল কেবিন
১৬০০/-
টেলিভিশন, সোফা, এসি
ডাবল কেবিন
১২০০/-
টেলিভিশন, সোফা, ফ্যান
সিঙ্গেল কেবিন
৮৫০/-
এসি, টেলিভিশন, ওয়াড্রপ
সিঙ্গেল কেবিন
৬৫০/-
ফ্যান, টেলিভিশন, ওয়াড্রপ
সোফা
৪০০/-
টেলিভিশন, ফ্যান, বাথরুম ৩টি, মালামাল রাখার লকার
ডেক/৩য় শ্রেণী
২০০/-
টেলিভিশন, সিলিং ফ্যান, বাথরুম ৬টি
সুরভী-
শ্রেণী/আসন
ভাড়া
সুবিধা/বৈশিষ্ট্য
ভিআইপি কেবিন
৪,০০০/-
বক্সখাট, টেলিভিশন LCD, বাথরুম, সোফা, ওয়াড্রপ, এসি
সেমি ভিআইপি/সৌখিন
২২০০/-
খাট দুইটি, একটি ডাবল ও একটি সিঙ্গেল, টেলিভিশন ওয়াড্রপ, ফ্যান+এসি
ডাবল কেবিন
১৬০০/-
টেলিভিশন, সোফা, এসি
ডাবল কেবিন
১২০০/-
টেলিভিশন, সোফা, ফ্যান
সিঙ্গেল কেবিন
৮৫০/-
এসি, টেলিভিশন, ওয়াড্রপ
সিঙ্গেল কেবিন
৬৫০/-
ফ্যান, টেলিভিশন, ওয়াড্রপ
সোফা
৪০০/-
টেলিভিশন, ফ্যান, বাথরুম ৩টি, মালামাল রাখার লকার
ডেক/৩য় শ্রেণী
২০০/-
টেলিভিশন, সিলিং ফ্যান, বাথরুম ৬টি
পারাবত-
শ্রেণী/আসন
ভাড়া
সুবিধা/বৈশিষ্ট্য
ভিআইপি কেবিন
৪,০০০/-
বক্সখাট, টেলিভিশন LCD, বাথরুম, সোফা, ওয়াড্রপ, এসি
সেমি ভিআইপি/সৌখিন
২২০০/-
খাট দুইটি, একটি ডাবল ও একটি সিঙ্গেল, টেলিভিশন ওয়াড্রপ, ফ্যান+এসি
ডাবল কেবিন
১৬০০/-
টেলিভিশন, সোফা, এসি
ডাবল কেবিন
১২০০/-
টেলিভিশন, সোফা, ফ্যান
সিঙ্গেল কেবিন
৮৫০/-
এসি, টেলিভিশন, ওয়াড্রপ
সিঙ্গেল কেবিন
৬৫০/-
ফ্যান, টেলিভিশন, ওয়াড্রপ
সোফা
৪০০/-
টেলিভিশন, ফ্যান, বাথরুম ৩টি, মালামাল রাখার লকার
ডেক/৩য় শ্রেণী
২০০/-
টেলিভিশন, সিলিং ফ্যান, বাথরুম ৬টি
পারাবত-
শ্রেণী/আসন
ভাড়া
সুবিধা/বৈশিষ্ট্য
ভিআইপি কেবিন
৪,০০০/-
বক্সখাট, টেলিভিশন LCD, বাথরুম, সোফা, ওয়াড্রপ, এসি
সেমি ভিআইপি/সৌখিন
২২০০/-
খাট দুইটি, একটি ডাবল ও একটি সিঙ্গেল, টেলিভিশন ওয়াড্রপ, ফ্যান+এসি
ডাবল কেবিন
১৬০০/-
টেলিভিশন, সোফা, এসি
ডাবল কেবিন
১২০০/-
টেলিভিশন, সোফা, ফ্যান
সিঙ্গেল কেবিন
৮৫০/-
এসি, টেলিভিশন, ওয়াড্রপ
সিঙ্গেল কেবিন
৬৫০/-
ফ্যান, টেলিভিশন, ওয়াড্রপ
সোফা
৪০০/-
টেলিভিশন, ফ্যান, বাথরুম ৩টি, মালামাল রাখার লকার
ডেক/৩য় শ্রেণী
২০০/-
টেলিভিশন, সিলিং ফ্যান, বাথরুম ৬টি
পারাবত-১১
শ্রেণী/আসন
ভাড়া
সুবিধা/বৈশিষ্ট্য
ভিআইপি কেবিন
৪,০০০/-
বক্সখাট, টেলিভিশন LCD, বাথরুম, সোফা, ওয়াড্রপ, এসি
সেমি ভিআইপি/সৌখিন
২২০০/-
খাট দুইটি, একটি ডাবল ও একটি সিঙ্গেল, টেলিভিশন ওয়াড্রপ, ফ্যান+এসি
ডাবল কেবিন
১৬০০/-
টেলিভিশন, সোফা, এসি
ডাবল কেবিন
১২০০/-
টেলিভিশন, সোফা, ফ্যান
সিঙ্গেল কেবিন
৮৫০/-
এসি, টেলিভিশন, ওয়াড্রপ
সিঙ্গেল কেবিন
৬৫০/-
ফ্যান, টেলিভিশন, ওয়াড্রপ
সোফা
৪০০/-
টেলিভিশন, ফ্যান, বাথরুম ৩টি, মালামাল রাখার লকার
ডেক/৩য় শ্রেণী
২০০/-
টেলিভিশন, সিলিং ফ্যান, বাথরুম ৬টি
কীর্তনখোলা-
শ্রেণী/আসন
ভাড়া
সুবিধা/বৈশিষ্ট্য
ভিআইপি কেবিন
৪,০০০/-
বক্সখাট, টেলিভিশন LCD, বাথরুম, সোফা, ওয়াড্রপ, এসি
সেমি ভিআইপি/সৌখিন
২২০০/-
খাট দুইটি, একটি ডাবল ও একটি সিঙ্গেল, টেলিভিশন ওয়াড্রপ, ফ্যান+এসি
ডাবল কেবিন
১৬০০/-
টেলিভিশন, সোফা, এসি
ডাবল কেবিন
১২০০/-
টেলিভিশন, সোফা, ফ্যান
সিঙ্গেল কেবিন
৮৫০/-
এসি, টেলিভিশন, ওয়াড্রপ
সিঙ্গেল কেবিন
৬৫০/-
ফ্যান, টেলিভিশন, ওয়াড্রপ
সোফা
৪০০/-
টেলিভিশন, ফ্যান, বাথরুম ৩টি, মালামাল রাখার লকার
ডেক/৩য় শ্রেণী
২০০/-
টেলিভিশন, সিলিং ফ্যান, বাথরুম ৬টি
দ্বীপরাজ
শ্রেণী/আসন
ভাড়া
সুবিধা/বৈশিষ্ট্য
ভিআইপি কেবিন
৪,০০০/-
বক্সখাট, টেলিভিশন LCD, বাথরুম, সোফা, ওয়াড্রপ, এসি
সেমি ভিআইপি/সৌখিন
২২০০/-
খাট দুইটি, একটি ডাবল ও একটি সিঙ্গেল, টেলিভিশন ওয়াড্রপ, ফ্যান+এসি
ডাবল কেবিন
১৬০০/-
টেলিভিশন, সোফা, এসি
ডাবল কেবিন
১২০০/-
টেলিভিশন, সোফা, ফ্যান
সিঙ্গেল কেবিন
৮৫০/-
এসি, টেলিভিশন, ওয়াড্রপ
সিঙ্গেল কেবিন
৬৫০/-
ফ্যান, টেলিভিশন, ওয়াড্রপ
সোফা
৪০০/-
টেলিভিশন, ফ্যান, বাথরুম ৩টি, মালামাল রাখার লকার
ডেক/৩য় শ্রেণী
২০০/-
টেলিভিশন, সিলিং ফ্যান, বাথরুম ৬টি
নিরাপত্তা ব্যবস্থা
লঞ্চগুলোতে ৫-৬ জন করে আনসার সদস্য ও ১৫-১৬ জন বয় রয়েছে। লঞ্চগুলোতে নিরাপত্তার জন্য লাইফ জ্যাকেট না থাকলেও প্রায় ২০০ করে বয়া রয়েছে। লঞ্চের প্রতি তলার ছাদে এবং সাইডে এই বয়া সংরক্ষিত থাকে।
লঞ্চের ষ্ট্যাফ
লঞ্চগুলোতে ৪ জন করে প্রধান মাষ্টার, সুপারভাইজার, ২ জন ড্রাইভারসহ খালাসী, কেরানী, গিরিজার, সুকানী, ইলেকট্রিসিয়ান সব মিলিয়ে প্রায় ৫০ জন করে ষ্ট্যাফ রয়েছে।
বিবিধ
লঞ্চের ভিতর নিচতলায় ক্যান্টিন, ফাস্টফুড, সেলুন, ফার্সেমী ও দোকান রয়েছে।
দর্শণীয় স্থান
  • এবাদুল্লাহ মসজিদ
  • অশ্বনীকুমার টাউনহল
  • দুর্গাসাগর দিঘী
  • মুকুন্দ দাসের কালিবাড়ী
  • বিবির পুকুর পাড়,গুটিয়া মসজিদ
  • মাহিলারা মঠ
  • সংগ্রাম কেল্লা
  • শরিফলের দুর্গ
  • শের-ই-বাংলা জাদুঘর
  • শংকর মঠ
  • জমিদার বাড়ি (মাধপ পাশা)
  • লন্টা বাবুর দিঘী (লাকুটিয়া)

No comments:

Post a Comment