ঐতিহাসিক শহর চন্দ্রকোনার অদূরে এই নীলগঞ্জ এলাকায় ইংরেজ আমলে বহু
স্বাধীনতা সংগ্রামীকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছিল। আজও রয়ে গেছে ফাসির মঞ্চটি। আর
দেশের জন্য বলিপ্রদত্ত সেই বীর সেনানীদের স্মৃতিতে জায়গাটির নাম হয়েছে
ফাসিডাঙা।
পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার এই জনপদ একটা সময় জমিদারদের অধীনে ছিল। সপ্তদশ শতকের শেষ এবং অষ্টাদশ শতকের শুরুতে তৎকালীন জমিদাররা ইংরেজদের অস্বাভাবিক করের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন। প্রজারাও এই লড়াইয়ে অংশও নেন ও পরবর্তী কালে তা ব্যাপ্ত হয় চূয়াড় বিদ্রোহ হিসেবে।
ইংরেজ শাসকরাও বিদ্রোহীদের আতুড়ঘরে আক্রমণ করে। ঘন শালের জঙ্গলে একে একে বিদ্রোহীদের ঝুলিয়ে দেওয়া হয়। শতাধিক বিদ্রোহী শহিদ হন।
যাতায়াত ও আস্তানা
হাওড়া থেকে চন্দ্রকোনা টাউন। চন্দ্রকোনা টাউন থেকে ফাঁসিডাঙা। হাওড়া থেকে চন্দ্রকোনা টাউন তিন ভাবে আসা যায়:
(ক) হাওড়া আন্তঃজেলা বাসস্ট্যাণ্ডের ‘দিঘা বাসস্ট্যাণ্ড’ থেকে ‘হাওড়া-চন্দ্রকোনা’, ‘হাওড়া-চন্দ্রকোনা রোড’, ‘হাওড়া-গোয়ালতোড়’ কিংবা ‘হাওড়া- গড়বেতা’ বাস ধরে চন্দ্রকোনা টাউনের ‘গাছশীতলা মাড়ো’- তে নামতে হবে। ওখান থেকে রিকশা বা ট্যািক্সতে ফাঁসিডাঙা।
‘হাওড়া-চন্দ্রকোনা’, ‘হাওড়া-চন্দ্রকোনা রোড’, ‘হাওড়া-গোয়ালতোড়’ কিংবা ‘হাওড়া-গড়বেতা’ সরাসরি বাস না পেলে ‘হাওড়া-ঘাটাল’, ‘হাওড়া-খড়ার’, মোট কথা ঘাটালগামী কোনও বাসে ঘাটালে নামতে হবে। ঘাটাল থেকে চন্দ্রকোনা টাউনগামী বাস চেপে চন্দ্রকোনা টাউনের ‘গাছশীতলা মাড়ো’- তে নামতে হবে। প্রয়োজনে ঘাটাল শহরে নেমে রাত কাটানো যেতে পারে। ঘাটাল শহরের কেন্দ্রীয় বাসস্ট্যাণ্ডেই লজ রয়েছে। হাওড়া থেকে চন্দ্রকোনা টাউনের ‘গাছশীতলা মাড়ো’ পর্যন্ত মোট পথ ১২৪ কিমি। বাসে মাথাপিছু ভাড়া ৫৫ টাকা। লজে মাথাপিছু ভাড়া: ১০০ টাকা। খাওয়া: নিজের মতো।
চন্দ্রকোনা টাউনের ‘গাছশীতলা মাড়ো’ থেকে ফাঁসিডাঙা ভাড়া- রিকশা: ২৫ টাকা। ট্যািক্স: ১০০ টাকা।
(খ) প্রাইভেট কার: ধর্মতলা থেকে কোনা এক্সেপ্রসওয়ে ধরে মুম্বই রোড। মুম্বই রোডের মেচোগ্রামের ক্রসিং পার হয়ে ‘গাছশীতলা মাড়ো’। দূরত্ব ১২৪ কিমি।
(গ) হাওড়া থেকে ট্রেনে পাশকুড়া। পাশকুড়া থেকে বাসে ঘাটাল হয়ে ‘গাছশীতলা মাড়ো’। ভাড়া: ট্রেন: ১৫ টাকা। বাস: ২৫ টাকা।
পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার এই জনপদ একটা সময় জমিদারদের অধীনে ছিল। সপ্তদশ শতকের শেষ এবং অষ্টাদশ শতকের শুরুতে তৎকালীন জমিদাররা ইংরেজদের অস্বাভাবিক করের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন। প্রজারাও এই লড়াইয়ে অংশও নেন ও পরবর্তী কালে তা ব্যাপ্ত হয় চূয়াড় বিদ্রোহ হিসেবে।
ইংরেজ শাসকরাও বিদ্রোহীদের আতুড়ঘরে আক্রমণ করে। ঘন শালের জঙ্গলে একে একে বিদ্রোহীদের ঝুলিয়ে দেওয়া হয়। শতাধিক বিদ্রোহী শহিদ হন।
যাতায়াত ও আস্তানা
হাওড়া থেকে চন্দ্রকোনা টাউন। চন্দ্রকোনা টাউন থেকে ফাঁসিডাঙা। হাওড়া থেকে চন্দ্রকোনা টাউন তিন ভাবে আসা যায়:
(ক) হাওড়া আন্তঃজেলা বাসস্ট্যাণ্ডের ‘দিঘা বাসস্ট্যাণ্ড’ থেকে ‘হাওড়া-চন্দ্রকোনা’, ‘হাওড়া-চন্দ্রকোনা রোড’, ‘হাওড়া-গোয়ালতোড়’ কিংবা ‘হাওড়া- গড়বেতা’ বাস ধরে চন্দ্রকোনা টাউনের ‘গাছশীতলা মাড়ো’- তে নামতে হবে। ওখান থেকে রিকশা বা ট্যািক্সতে ফাঁসিডাঙা।
‘হাওড়া-চন্দ্রকোনা’, ‘হাওড়া-চন্দ্রকোনা রোড’, ‘হাওড়া-গোয়ালতোড়’ কিংবা ‘হাওড়া-গড়বেতা’ সরাসরি বাস না পেলে ‘হাওড়া-ঘাটাল’, ‘হাওড়া-খড়ার’, মোট কথা ঘাটালগামী কোনও বাসে ঘাটালে নামতে হবে। ঘাটাল থেকে চন্দ্রকোনা টাউনগামী বাস চেপে চন্দ্রকোনা টাউনের ‘গাছশীতলা মাড়ো’- তে নামতে হবে। প্রয়োজনে ঘাটাল শহরে নেমে রাত কাটানো যেতে পারে। ঘাটাল শহরের কেন্দ্রীয় বাসস্ট্যাণ্ডেই লজ রয়েছে। হাওড়া থেকে চন্দ্রকোনা টাউনের ‘গাছশীতলা মাড়ো’ পর্যন্ত মোট পথ ১২৪ কিমি। বাসে মাথাপিছু ভাড়া ৫৫ টাকা। লজে মাথাপিছু ভাড়া: ১০০ টাকা। খাওয়া: নিজের মতো।
চন্দ্রকোনা টাউনের ‘গাছশীতলা মাড়ো’ থেকে ফাঁসিডাঙা ভাড়া- রিকশা: ২৫ টাকা। ট্যািক্স: ১০০ টাকা।
(খ) প্রাইভেট কার: ধর্মতলা থেকে কোনা এক্সেপ্রসওয়ে ধরে মুম্বই রোড। মুম্বই রোডের মেচোগ্রামের ক্রসিং পার হয়ে ‘গাছশীতলা মাড়ো’। দূরত্ব ১২৪ কিমি।
(গ) হাওড়া থেকে ট্রেনে পাশকুড়া। পাশকুড়া থেকে বাসে ঘাটাল হয়ে ‘গাছশীতলা মাড়ো’। ভাড়া: ট্রেন: ১৫ টাকা। বাস: ২৫ টাকা।
No comments:
Post a Comment