বিমানে বা বাস, ট্রেনে অনেকেই দীর্ঘ সময় ধরে ভ্রমণ করেন। এই সময়ে আসনের
সামনে স্বল্প জায়গায় পা ভাঁজ করে অনড় হয়ে বসে থাকা ছাড়া কোনো উপায় নেই।
কিন্তু এ থেকে একটা গুরুতর সমস্যা হতে পারে, যার নাম ডিভিটি বা ডিপ ভেইন
থ্রম্বসিস। প্রতি ছয় হাজার ভ্রমণকারীর (চার ঘণ্টার বেশি ভ্রমণকালে) মধ্যে
একজনের এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিমান যাত্রায় এই ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি,
যেখানে দীর্ঘ সময় পা গুটিয়ে বসে থাকা এই ঝুঁকি আরও বাড়িয়ে দেয়।
কাদের হয়, কেন হয়?
১. বিমান, বাস বা ট্রেনে দীর্ঘ ভ্রমণ (চার ঘণ্টার বেশি), একটানা দীর্ঘ সময় পা ভাঁজ করে অনড় বসে থাকা। পূর্বে রক্ত জমাট বাঁধার ইতিহাস বা নিকট-অতীতে দীর্ঘ সময় ধরে শল্যচিকিৎসা হয়ে থাকলে এই ঝুঁকি অনেকাংশে বেড়ে যায়।
২. কোনো রোগ বা আঘাতের কারণে যদি দীর্ঘদিন অচল থাকতে হয়। যেমন: ফ্র্যাকচার বা স্ট্রোকের রোগী।
৩. শিরার প্রদাহ, জরাগ্রস্ত রোগী, ৬০ বা এর বেশি বয়সে ঝুঁকি বেশি, গর্ভাবস্থা, স্থূলতা, ধূমপান, ইসট্রোজেনযুক্ত ওষুধ।
ভ্রমণে সতর্কতা:
দীর্ঘ ভ্রমণকালে বিশেষ করে বিমানে পায়ের ব্যায়াম করবেন, যাতে পায়ের শিরায় রক্ত চলাচল ঠিক থাকে। বসা অবস্থায় ৩০ মিনিট পরপর বারবার পা ভাঁজ এবং পা সোজা করুন। আঙুল এবং পায়ের পাতা দিয়ে মেঝে বা পা-দানিতে কিছুক্ষণ পরপর চাপ দিন। পায়ের গোড়ালি ঘুরিয়ে এবং আঙুল নেড়ে পা সচল রাখুন।
- কিছুক্ষণ পরপর পা আসন বরাবর উঁচু করে কয়েক সেকেন্ড ধরে রাখুন।
- ঘণ্টায় একবার যানবাহনের ভেতরই এবং বিরতিতে অবশ্যই নেমে একটু হেঁটে নেবেন।
- পানিস্বল্পতা এড়াতে প্রচুর পানি এবং অ্যালকোহলমুক্ত ও ক্যাফেইনমুক্ত পানীয় পান করুন, ধূমপান পরিহার করুন।
- ঘুমের ওষুধ খাবেন না, এটি শারীরিক সচলতা কমিয়ে দেয়।
- আঁটোসাঁটো পোশাক বা মোজা পরবেন না, ভ্রমণকালীন ইলাসটিক স্টকিং ব্যবহার করতে পারেন।
- চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী প্রয়োজনে ওষুধ সেবন করতে পারেন।
কাদের হয়, কেন হয়?
১. বিমান, বাস বা ট্রেনে দীর্ঘ ভ্রমণ (চার ঘণ্টার বেশি), একটানা দীর্ঘ সময় পা ভাঁজ করে অনড় বসে থাকা। পূর্বে রক্ত জমাট বাঁধার ইতিহাস বা নিকট-অতীতে দীর্ঘ সময় ধরে শল্যচিকিৎসা হয়ে থাকলে এই ঝুঁকি অনেকাংশে বেড়ে যায়।
২. কোনো রোগ বা আঘাতের কারণে যদি দীর্ঘদিন অচল থাকতে হয়। যেমন: ফ্র্যাকচার বা স্ট্রোকের রোগী।
৩. শিরার প্রদাহ, জরাগ্রস্ত রোগী, ৬০ বা এর বেশি বয়সে ঝুঁকি বেশি, গর্ভাবস্থা, স্থূলতা, ধূমপান, ইসট্রোজেনযুক্ত ওষুধ।
ভ্রমণে সতর্কতা:
দীর্ঘ ভ্রমণকালে বিশেষ করে বিমানে পায়ের ব্যায়াম করবেন, যাতে পায়ের শিরায় রক্ত চলাচল ঠিক থাকে। বসা অবস্থায় ৩০ মিনিট পরপর বারবার পা ভাঁজ এবং পা সোজা করুন। আঙুল এবং পায়ের পাতা দিয়ে মেঝে বা পা-দানিতে কিছুক্ষণ পরপর চাপ দিন। পায়ের গোড়ালি ঘুরিয়ে এবং আঙুল নেড়ে পা সচল রাখুন।
- কিছুক্ষণ পরপর পা আসন বরাবর উঁচু করে কয়েক সেকেন্ড ধরে রাখুন।
- ঘণ্টায় একবার যানবাহনের ভেতরই এবং বিরতিতে অবশ্যই নেমে একটু হেঁটে নেবেন।
- পানিস্বল্পতা এড়াতে প্রচুর পানি এবং অ্যালকোহলমুক্ত ও ক্যাফেইনমুক্ত পানীয় পান করুন, ধূমপান পরিহার করুন।
- ঘুমের ওষুধ খাবেন না, এটি শারীরিক সচলতা কমিয়ে দেয়।
- আঁটোসাঁটো পোশাক বা মোজা পরবেন না, ভ্রমণকালীন ইলাসটিক স্টকিং ব্যবহার করতে পারেন।
- চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী প্রয়োজনে ওষুধ সেবন করতে পারেন।
No comments:
Post a Comment