বাংলা ঝাড়খণ্ড সীমান্তে পাঞ্চেৎ জলাধার লাগোয়া গড়পঞ্চকোট পাহাড়। পাহাড়ের
কোলে গড়পঞ্চকোট প্রকৃতি ভ্রমণ কেন্দ্র। সবুজের সমারোহ ও জলাধারের সৌন্দর্য
অন্য মাত্রা এনেছে। বিগত ৭ বছর ধরে এই এলাকা প্রকৃতিেপ্রমীদের কাছে অন্যতম
গন্তব্য স্থান। সবুজে ঘেরা পাহাড়ের কোলে এই পর্যটন কেেন্দ্র বন উন্নয়ন
নিগম গড়েছে সমস্ত সুবিধাযুক্ত পর্যটন কেন্দ্র।
২-৩ দিনের জন্য শাল পিয়ালের মধ্যে নিভৃত অবকাশ, পাহাড়ের পথ বেয়ে ঘন জঙ্গলের মধ্যে পাখির কাকলির মধ্যে দৈনিন্দন কাজের ব্যস্ততাকে ভুলে যাওয়া।
পাহাড়ের অপর অংশেই রয়েছে মন্দির ক্ষেত্র, পঞ্চকোট রাজবংশের অতীত ইতিহাসের সাক্ষ্য নিয়ে। পঞ্চকোট রাজবংশের রাজধানী ছিল এই মন্দির ক্ষেত্র।
যাতায়াত
– কলকাতা থেকে ট্রেনে আসানসোল- সেখান থেকে গাড়ি ভাড়া করে কুলটি, ডিসেরগড় ঘাট হয়ে নিতুড়িয়া।
আসানসোল থেকে সড়ক পথে দূরত্ব ৩৫ কিলোমিটার।
– এ ছাড়া ট্রেনে করে আদ্রা স্টেশন- গাড়ি ভাড়া করে নিতুড়িয়া সড়ক পথে দূরত্ব ২৫ কিলোমিটার।
– এ ছাড়া ট্রেনে করে বরাকর স্টেশন- গাড়ি ভাড়া করে নিতুড়িয়া সড়ক পথে দূরত্ব ১৫ কিলোমিটার।
আস্তানা
– পলাশবিথি বলে একটি বেসরকারি কটেজ রয়েছে। দ্বিশয্যার ঘর ২টি, বর্তমানে ৩টির অবস্থা খুব ভাল নয়।
– প্রকৃতি ভ্রমণ কেেন্দ্রর বন উন্নয়ন নিগমের ৫টি কটেজ রয়েছে। কটেজগুলিতে দ্বিশয্যার ঘর ১৭টি, এর মধ্যে ১১টি শীতাতপ নিয়িন্ত্রত,
৬টি সাধারণ। কটেজ বুকিং হয় (১) ‘ইন্টারনেট’ এর মাধ্যমে (২) কলকাতা, দুর্গাপুর, মেদিনীপুর, পুরুলিয়ায় নিগমের দফতরে।
যোগাযোগ নম্বর: কলকাতা- ০৩৩ ২২৩৭০০৬০, ০৩৩ ২২৩৯০০৬১।
দূর্গাপুর- ০৩৮৩ ২৫৩৩৩৫৪১।
পুরুলিয়া- ০৩২৫২ ২২৬৭২১।
মেদিনীপুর- ০৩২২২ ২৭৫৮৫৭।
খরচ- শীতাতপ নিয়িন্ত্রত ঘরের সর্বনিম্ন: ৭১৫ (দুই শয্যা) সর্বোচ্চ: ১৪৩০ (চার শয্যা) দৈনিক।
কটেজের কিচেন থেকেই ব্রেকফাস্ট, আমিষ ও নিরামিষ মিল দেওয়া হয়।
আশেপাশে
— গড়পঞ্চকোট গ্রামের মধ্যে দিয়ে পিচ ঢালা রাস্তা দিয়ে পৌছনো
যাবে এই মন্দির ক্ষেত্রে। টেরাকোটার শিল্প বৈশিষ্ট্য কয়েকটি মিন্দের
আজও বর্তমান। খুজে পাওয়া যায় অতীতের নিদর্শন।
– প্রকৃতি ভ্রমণ কেন্দ্র থেকে ৪-৫ কিলোমিটারের মধ্যে পাঞ্চেৎ
জলাধার। পড়ন্ত বিকেলের সূর্যের আভা বিস্তৃত জলরাশির
ওপর পড়ে তৈরি করে অতুলনীয় সৌন্দর্য।
২-৩ দিনের জন্য শাল পিয়ালের মধ্যে নিভৃত অবকাশ, পাহাড়ের পথ বেয়ে ঘন জঙ্গলের মধ্যে পাখির কাকলির মধ্যে দৈনিন্দন কাজের ব্যস্ততাকে ভুলে যাওয়া।
পাহাড়ের অপর অংশেই রয়েছে মন্দির ক্ষেত্র, পঞ্চকোট রাজবংশের অতীত ইতিহাসের সাক্ষ্য নিয়ে। পঞ্চকোট রাজবংশের রাজধানী ছিল এই মন্দির ক্ষেত্র।
যাতায়াত
– কলকাতা থেকে ট্রেনে আসানসোল- সেখান থেকে গাড়ি ভাড়া করে কুলটি, ডিসেরগড় ঘাট হয়ে নিতুড়িয়া।
আসানসোল থেকে সড়ক পথে দূরত্ব ৩৫ কিলোমিটার।
– এ ছাড়া ট্রেনে করে আদ্রা স্টেশন- গাড়ি ভাড়া করে নিতুড়িয়া সড়ক পথে দূরত্ব ২৫ কিলোমিটার।
– এ ছাড়া ট্রেনে করে বরাকর স্টেশন- গাড়ি ভাড়া করে নিতুড়িয়া সড়ক পথে দূরত্ব ১৫ কিলোমিটার।
আস্তানা
– পলাশবিথি বলে একটি বেসরকারি কটেজ রয়েছে। দ্বিশয্যার ঘর ২টি, বর্তমানে ৩টির অবস্থা খুব ভাল নয়।
– প্রকৃতি ভ্রমণ কেেন্দ্রর বন উন্নয়ন নিগমের ৫টি কটেজ রয়েছে। কটেজগুলিতে দ্বিশয্যার ঘর ১৭টি, এর মধ্যে ১১টি শীতাতপ নিয়িন্ত্রত,
৬টি সাধারণ। কটেজ বুকিং হয় (১) ‘ইন্টারনেট’ এর মাধ্যমে (২) কলকাতা, দুর্গাপুর, মেদিনীপুর, পুরুলিয়ায় নিগমের দফতরে।
যোগাযোগ নম্বর: কলকাতা- ০৩৩ ২২৩৭০০৬০, ০৩৩ ২২৩৯০০৬১।
দূর্গাপুর- ০৩৮৩ ২৫৩৩৩৫৪১।
পুরুলিয়া- ০৩২৫২ ২২৬৭২১।
মেদিনীপুর- ০৩২২২ ২৭৫৮৫৭।
খরচ- শীতাতপ নিয়িন্ত্রত ঘরের সর্বনিম্ন: ৭১৫ (দুই শয্যা) সর্বোচ্চ: ১৪৩০ (চার শয্যা) দৈনিক।
কটেজের কিচেন থেকেই ব্রেকফাস্ট, আমিষ ও নিরামিষ মিল দেওয়া হয়।
আশেপাশে
— গড়পঞ্চকোট গ্রামের মধ্যে দিয়ে পিচ ঢালা রাস্তা দিয়ে পৌছনো
যাবে এই মন্দির ক্ষেত্রে। টেরাকোটার শিল্প বৈশিষ্ট্য কয়েকটি মিন্দের
আজও বর্তমান। খুজে পাওয়া যায় অতীতের নিদর্শন।
– প্রকৃতি ভ্রমণ কেন্দ্র থেকে ৪-৫ কিলোমিটারের মধ্যে পাঞ্চেৎ
জলাধার। পড়ন্ত বিকেলের সূর্যের আভা বিস্তৃত জলরাশির
ওপর পড়ে তৈরি করে অতুলনীয় সৌন্দর্য।
No comments:
Post a Comment