সোনালি সাগর উপকূল, সবুজাভ নীল সাগরের স্বচ্ছ জলরাশি, ঝকঝকে-তকতকে পাহাড়ি
রেলস্টেশন, নারকেল বীথির সারি, সাগর থেকে আসা পানির জলধারা বা ব্যাকওয়াটার,
জিভে জল আসা খাবারের সম্ভার—এই সবকিছু মিলেই কেরালা। ভারতের
দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় নগর কেরালাকে কেউ কেউ ‘পৃথিবীর স্বর্গ’ বলেন।
প্রকৃতি এখানে তার সৌন্দর্য অকাতরে এমনভাবে ঢেলে দিয়েছে যে কেরালাকে বলা হয়—‘গডস ওন কান্ট্রি’।
আরব সাগরের একেবারে কোলঘেঁষে বিমান যখন ত্রিভানদ্রম বিমানবন্দরে নামতে শুরু করে, মনে হয় সাগরেই বুঝি বিমানটি নামছে। এরপর উপকূল ঘেঁষেই শহরে ঢোকার পথ। হাতে সময় থাকলে এই পথেই দেখা নেওয়া যায় সাংখুমুগহাস সৈকত। এখানে রয়েছে ৩৫ মিটার উঁচু মৎস্যকন্যার বিশাল ভাস্কর্য। আছে তারামাছের মতো দেখতে মজাদার রেস্তোরাঁও ইনডোর ক্লাব।
নিরিবিলি, ছিমছাম শহর, একতলা-দোতলা বাড়িগুলো উজ্জ্বল রঙে রাঙানো।মানুষগুলোও হাসিখুশি, ধীরস্থির, আন্তরিক। সকাল হলেই চোখে পড়বে অসংখ্য স্কুলবাস। পুরো শহরের ছাত্রছাত্রীদের স্কুল ও কলেজে যাতায়াত করার জন্য রয়েছে বাস। ছেলেমেয়েরা একা একাই একটি নির্দিষ্ট জায়গায় এসে স্কুলবাস ধরছে।
পর্যটকদের কাছে কেরালা মানেই সমুদ্র আর দীর্ঘ উপকূল। চমৎকার বালুকাময় পরিচ্ছন্ন সৈকত, নারকেলবীথির সারি এবং বড় বড় শিলাখণ্ড কেরালার সৈকতগুলোকে করে তুলেছে অপূর্ব। কোভালাম, এখানকার সবচেয়ে আকর্ষণীয় সমুদ্রসৈকত। এখান থেকে বাতিঘর দেখা যায় বলে একে ‘লাইটহাউস বিচও’ বলা হয়। থাইল্যান্ডের ফুকেটের মতো করে সৈকতের ধার ঘেঁষেই তৈরি করা হয়েছে হোটেল-মোটেল। রকমারি জিনিসের দোকান আর রেস্তোরাঁ ছড়াছড়ি। রেস্তোরাঁর অ্যাকোরিয়ামে রয়েছে তাজা সামুদ্রিক মাছ, কাঁকড়া, ঝিনুক, অক্টোপাস—যে যেভাবে খেতে চান, সেভাবেই খেতে পারেন। দূর থেকে ভেসে আসছে পর্তুগিজ গান ও নাচের শব্দ। একদিকে সাগরের উত্তাল জলে গা ভেজানো—অন্যদিকে আলো-ঝলমলে নাইট লাইফ।
এ ছাড়া ঘুরে আসা যায়—চোয়ারা, পুভার ও ‘পবিত্র সৈকত’ হিসেবে খ্যাত পাপানাসমে। তবে এই সৈকতটি বেশ দূরে। আছে থাংগাছেরি, থিরুমুল্লাভালাম, আলাপূজা, ফোর্ট কোটির মতো সৈকত।প্রতিটিরই আছে আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য। মূল শহর থেকে কাছেই আছে চেরাই, নাটিকা, তানুর মতো আরও ১৭-১৮টি সৈকত।কেরালার আরও একটি বড় আকর্ষণ হাউস বোটে (দেশীয় সুসজ্জিত ৫০-৬০ ফুট লম্বা নৌকা) চেপে বিভিন্ন খাল ধরে এগিয়ে চলা। সাগর থেকে ভেসে আসা পানি জমে তৈরি হয়েছে ছোট ছোট জলাশয়। এক এলাকার সঙ্গে আরেক এলাকাকে সংযুক্ত করেছে কোনো কোনো জলাশয়। এরই ওপর দিয়ে ভেসে চলেছে ছোট-বড় হাউসবোটগুলো। শান্ত জলরাশি, নিরিবিলি জঙ্গলে ঘেরা তীর, অজস্র হাঁস ও বকের সারি নিঃসন্দেহে বেড়ানোর আনন্দকে করে তুলবে আরও মোহময়। থিরুভাল্লাম, ভেলি, আকুলাম, কাপ্পিলা এই জায়গাগুলো থেকে খুব সহজে হাউসবোট পেতে পারেন। এগুলো সবই ‘ট্যুরিস্ট ভিলেজ’। হাউসবোটে করে যাওয়া যায় অনেক জায়গায়। সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত চালু থাকে হাউসবোটগুলো। তবে এখানকার সব হোটেলের সঙ্গেই হাউসবোট কর্তৃপক্ষের যোগাযোগ থাকে।
শুধু যে সমুদ্র তীর, ছোট ছোট জলাশয় কেরালাকে ঐশ্বর্যশালী করে তুলেছে তা নয়, কেরালার আছে পাহাড়ি শহর। সেসব পাহাড়ি এলাকায় আছে গোলমরিচের বাগান, চা-কফি বাগান, গবাদি পশুর খামার, রাবার বাগান এবং অপূর্ব সব বাংলো। অনায়াসেই থেকে আসা যায় দু-একদিন। ছোট্ট পাহাড়ি স্টেশন থেকে পেয়ে যাবেন নিয়মিত ট্রেন। আর গাড়িভাড়া করে তো যেতেই পারেন। ছোট ছোট পাহাড়ে আছে অগণিত ঝরনা। আর যারা রোমাঞ্চপ্রিয়, পাহাড়ি পথে ট্রেকিং করতে চান তাঁদের জন্যও আছে ছোট ছোট কিছু পাহাড়ি জঙ্গল। হাতে সময় থাকলে দেখে আসতে পারেন বন্যপ্রাণীর অভয়ারণ্য।
কেরালায় আমরা সবচেয়ে অবাক হলাম রাস্তার ধারের হোটেলে খেতে গিয়ে। ছোট মাছের মচমচে ভাজি, বিভিন্ন ধরনের ভর্তা ও ঘন ডালের সঙ্গে পেয়ে গেলাম ভুনা গরুর মাংস। ভারতের কোনো এলাকায় প্রকাশ্যে এভাবে গরুর ভুনা বিক্রি হচ্ছে এবং সবাই তা খাচ্ছে দেখে আমরা অবাক না হয়ে পারিনি। স্থানীয় একজন জানালেন, কেরালার মানুষ কমিউনিস্ট ভাবধারার।এ ছাড়া এটা খ্রিষ্ঠান অধ্যুষিত এলাকা।
ভোজনরসিকদের জন্য কেরালা স্বর্গ। নদী-সমুদ্র থাকায় পাওয়া যায় অফুরন্ত মাছ, চিংড়ি, কাঁকড়া, ঝিনুক, ক্যাটেল ফিশ। গরম গরম ভাজা বা মসলা দিয়ে রান্না—যেভাবে খেতে চান সেভাবেই পেয়ে যাবেন। এ ছাড়া পাবেন সিরিয়া, ডাচ, পর্তুগিজ এবং ব্রিটিশ খাবার।খাবারে মসলা ও লাল মরিচের ব্যবহার খুব বেশি।
কেরালায় নামার পর থেকেই আমরা মসলা কেনার জন্য উদগ্রীব হয়ে উঠেছিলাম। কারণ শুনেছি, কেরালাকে বলা হয় ‘মসলাপাতি’র আস্তানা। অন্তত ১২ রকমের মজাদার মসলার চাষ হয় এখানে।
কেরালার বিখ্যাত খাদি, তাঁতের শাড়ি থেকে শুরু করে ঐতিহ্যবাহী সোনার গয়না, আদিবাসী নকশায় তৈরি অলংকার, কারুপণ্য সবই কিনতে ইচ্ছে করবে। সঙ্গে থাকা একজন কেরালাবাসী জানালেন, এখানকার ধাতুর তৈরি আয়নার নাকি খুব কদর পর্যটকদের কাছে।
কেরালায় যেমন আছে চার্চ, তেমনি মন্দিরেরও অভাব নেই। এর পাশাপাশি আছে অনেক পুরোনো দুর্গ। কেরালা গেলে হাতে অন্তত সাত দিন সময় নিয়ে যাওয়া উচিত। নয়তো অদেখা থেকে যাবে অনেক কিছু, সঙ্গে হবে আফসোস। মনোমুগ্ধকর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি কেরালায় আছে নেপিয়ার মিউজিয়াম, ভারতের সবচেয়ে পুরোনো সেন্ট ফ্রান্সিস চার্চ, আছে ভাস্কো দা গামা স্কয়ার।
ৃকেরালা যেতে চাইলেকলকাতা থেকে চেন্নাই হয়ে যাওয়াটা সহজ। ট্রেনে গেলে সময় লেগে যাবে দুই দিনের মতো।
যাঁরা কেরালা যেতে চাইছেন, দেরি না করে এই ঋতুকেই বেছে নিন। অক্টোবর থেকে জানুয়ারি কেরালার আবহাওয়া থাকে সবচেয়ে সুন্দর। তবে গ্রীষ্ম, বর্ষা সব ঋতুতেই ‘পৃথিবীর স্বর্গ’ বলে পরিচিত কেরালার আবহাওয়া থাকে চমৎকার।
প্রকৃতি এখানে তার সৌন্দর্য অকাতরে এমনভাবে ঢেলে দিয়েছে যে কেরালাকে বলা হয়—‘গডস ওন কান্ট্রি’।
আরব সাগরের একেবারে কোলঘেঁষে বিমান যখন ত্রিভানদ্রম বিমানবন্দরে নামতে শুরু করে, মনে হয় সাগরেই বুঝি বিমানটি নামছে। এরপর উপকূল ঘেঁষেই শহরে ঢোকার পথ। হাতে সময় থাকলে এই পথেই দেখা নেওয়া যায় সাংখুমুগহাস সৈকত। এখানে রয়েছে ৩৫ মিটার উঁচু মৎস্যকন্যার বিশাল ভাস্কর্য। আছে তারামাছের মতো দেখতে মজাদার রেস্তোরাঁও ইনডোর ক্লাব।
নিরিবিলি, ছিমছাম শহর, একতলা-দোতলা বাড়িগুলো উজ্জ্বল রঙে রাঙানো।মানুষগুলোও হাসিখুশি, ধীরস্থির, আন্তরিক। সকাল হলেই চোখে পড়বে অসংখ্য স্কুলবাস। পুরো শহরের ছাত্রছাত্রীদের স্কুল ও কলেজে যাতায়াত করার জন্য রয়েছে বাস। ছেলেমেয়েরা একা একাই একটি নির্দিষ্ট জায়গায় এসে স্কুলবাস ধরছে।
পর্যটকদের কাছে কেরালা মানেই সমুদ্র আর দীর্ঘ উপকূল। চমৎকার বালুকাময় পরিচ্ছন্ন সৈকত, নারকেলবীথির সারি এবং বড় বড় শিলাখণ্ড কেরালার সৈকতগুলোকে করে তুলেছে অপূর্ব। কোভালাম, এখানকার সবচেয়ে আকর্ষণীয় সমুদ্রসৈকত। এখান থেকে বাতিঘর দেখা যায় বলে একে ‘লাইটহাউস বিচও’ বলা হয়। থাইল্যান্ডের ফুকেটের মতো করে সৈকতের ধার ঘেঁষেই তৈরি করা হয়েছে হোটেল-মোটেল। রকমারি জিনিসের দোকান আর রেস্তোরাঁ ছড়াছড়ি। রেস্তোরাঁর অ্যাকোরিয়ামে রয়েছে তাজা সামুদ্রিক মাছ, কাঁকড়া, ঝিনুক, অক্টোপাস—যে যেভাবে খেতে চান, সেভাবেই খেতে পারেন। দূর থেকে ভেসে আসছে পর্তুগিজ গান ও নাচের শব্দ। একদিকে সাগরের উত্তাল জলে গা ভেজানো—অন্যদিকে আলো-ঝলমলে নাইট লাইফ।
এ ছাড়া ঘুরে আসা যায়—চোয়ারা, পুভার ও ‘পবিত্র সৈকত’ হিসেবে খ্যাত পাপানাসমে। তবে এই সৈকতটি বেশ দূরে। আছে থাংগাছেরি, থিরুমুল্লাভালাম, আলাপূজা, ফোর্ট কোটির মতো সৈকত।প্রতিটিরই আছে আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য। মূল শহর থেকে কাছেই আছে চেরাই, নাটিকা, তানুর মতো আরও ১৭-১৮টি সৈকত।কেরালার আরও একটি বড় আকর্ষণ হাউস বোটে (দেশীয় সুসজ্জিত ৫০-৬০ ফুট লম্বা নৌকা) চেপে বিভিন্ন খাল ধরে এগিয়ে চলা। সাগর থেকে ভেসে আসা পানি জমে তৈরি হয়েছে ছোট ছোট জলাশয়। এক এলাকার সঙ্গে আরেক এলাকাকে সংযুক্ত করেছে কোনো কোনো জলাশয়। এরই ওপর দিয়ে ভেসে চলেছে ছোট-বড় হাউসবোটগুলো। শান্ত জলরাশি, নিরিবিলি জঙ্গলে ঘেরা তীর, অজস্র হাঁস ও বকের সারি নিঃসন্দেহে বেড়ানোর আনন্দকে করে তুলবে আরও মোহময়। থিরুভাল্লাম, ভেলি, আকুলাম, কাপ্পিলা এই জায়গাগুলো থেকে খুব সহজে হাউসবোট পেতে পারেন। এগুলো সবই ‘ট্যুরিস্ট ভিলেজ’। হাউসবোটে করে যাওয়া যায় অনেক জায়গায়। সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত চালু থাকে হাউসবোটগুলো। তবে এখানকার সব হোটেলের সঙ্গেই হাউসবোট কর্তৃপক্ষের যোগাযোগ থাকে।
শুধু যে সমুদ্র তীর, ছোট ছোট জলাশয় কেরালাকে ঐশ্বর্যশালী করে তুলেছে তা নয়, কেরালার আছে পাহাড়ি শহর। সেসব পাহাড়ি এলাকায় আছে গোলমরিচের বাগান, চা-কফি বাগান, গবাদি পশুর খামার, রাবার বাগান এবং অপূর্ব সব বাংলো। অনায়াসেই থেকে আসা যায় দু-একদিন। ছোট্ট পাহাড়ি স্টেশন থেকে পেয়ে যাবেন নিয়মিত ট্রেন। আর গাড়িভাড়া করে তো যেতেই পারেন। ছোট ছোট পাহাড়ে আছে অগণিত ঝরনা। আর যারা রোমাঞ্চপ্রিয়, পাহাড়ি পথে ট্রেকিং করতে চান তাঁদের জন্যও আছে ছোট ছোট কিছু পাহাড়ি জঙ্গল। হাতে সময় থাকলে দেখে আসতে পারেন বন্যপ্রাণীর অভয়ারণ্য।
কেরালায় আমরা সবচেয়ে অবাক হলাম রাস্তার ধারের হোটেলে খেতে গিয়ে। ছোট মাছের মচমচে ভাজি, বিভিন্ন ধরনের ভর্তা ও ঘন ডালের সঙ্গে পেয়ে গেলাম ভুনা গরুর মাংস। ভারতের কোনো এলাকায় প্রকাশ্যে এভাবে গরুর ভুনা বিক্রি হচ্ছে এবং সবাই তা খাচ্ছে দেখে আমরা অবাক না হয়ে পারিনি। স্থানীয় একজন জানালেন, কেরালার মানুষ কমিউনিস্ট ভাবধারার।এ ছাড়া এটা খ্রিষ্ঠান অধ্যুষিত এলাকা।
ভোজনরসিকদের জন্য কেরালা স্বর্গ। নদী-সমুদ্র থাকায় পাওয়া যায় অফুরন্ত মাছ, চিংড়ি, কাঁকড়া, ঝিনুক, ক্যাটেল ফিশ। গরম গরম ভাজা বা মসলা দিয়ে রান্না—যেভাবে খেতে চান সেভাবেই পেয়ে যাবেন। এ ছাড়া পাবেন সিরিয়া, ডাচ, পর্তুগিজ এবং ব্রিটিশ খাবার।খাবারে মসলা ও লাল মরিচের ব্যবহার খুব বেশি।
কেরালায় নামার পর থেকেই আমরা মসলা কেনার জন্য উদগ্রীব হয়ে উঠেছিলাম। কারণ শুনেছি, কেরালাকে বলা হয় ‘মসলাপাতি’র আস্তানা। অন্তত ১২ রকমের মজাদার মসলার চাষ হয় এখানে।
কেরালার বিখ্যাত খাদি, তাঁতের শাড়ি থেকে শুরু করে ঐতিহ্যবাহী সোনার গয়না, আদিবাসী নকশায় তৈরি অলংকার, কারুপণ্য সবই কিনতে ইচ্ছে করবে। সঙ্গে থাকা একজন কেরালাবাসী জানালেন, এখানকার ধাতুর তৈরি আয়নার নাকি খুব কদর পর্যটকদের কাছে।
কেরালায় যেমন আছে চার্চ, তেমনি মন্দিরেরও অভাব নেই। এর পাশাপাশি আছে অনেক পুরোনো দুর্গ। কেরালা গেলে হাতে অন্তত সাত দিন সময় নিয়ে যাওয়া উচিত। নয়তো অদেখা থেকে যাবে অনেক কিছু, সঙ্গে হবে আফসোস। মনোমুগ্ধকর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি কেরালায় আছে নেপিয়ার মিউজিয়াম, ভারতের সবচেয়ে পুরোনো সেন্ট ফ্রান্সিস চার্চ, আছে ভাস্কো দা গামা স্কয়ার।
ৃকেরালা যেতে চাইলেকলকাতা থেকে চেন্নাই হয়ে যাওয়াটা সহজ। ট্রেনে গেলে সময় লেগে যাবে দুই দিনের মতো।
যাঁরা কেরালা যেতে চাইছেন, দেরি না করে এই ঋতুকেই বেছে নিন। অক্টোবর থেকে জানুয়ারি কেরালার আবহাওয়া থাকে সবচেয়ে সুন্দর। তবে গ্রীষ্ম, বর্ষা সব ঋতুতেই ‘পৃথিবীর স্বর্গ’ বলে পরিচিত কেরালার আবহাওয়া থাকে চমৎকার।
No comments:
Post a Comment